জাতীয় সঙ্গীত
সোমবার | ১৪-১০-২০২৪ |
ভীমপুর উচ্চ বিদ্যালয়

গ্রামঃ ভীমপুর, ডাকঘরঃ ভীমপুর বাজার, ইউনিয়নঃ ঘোষপুর, উপজেলাঃ বোয়ালমারী, জেলাঃ ফরিদপুর।

স্থাপিতঃ ১৯৬৭ খ্রিঃ
EIIN: 108679 | MPO Code: 3203151302
School Code: 5032
ডাউনলোড অ্যাপ লগইন

একাডেমিক

ভীমপুর উচ্চ বিদ্যালয়

গ্রামঃ ভীমপুর, ডাকঘরঃ ভীমপুর বাজার, ইউনিয়নঃ ঘোষপুর, উপজেলাঃ বোয়ালমারী, জেলাঃ ফরিদপুর।

EIIN: 108679

মোবাইলঃ 01716014364/ 01309108679

ইমেইলঃ bhimpurhs108679@gmail.com

শিক্ষাবর্ষ-২০২৪

শ্রেণি বালক বালিকা মোট ইসলাম হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান অন্যান্য
৬ষ্ঠ ১৮ ৪৩ ৬১ ৫৭
৭ম ২০ ২০ ৪০ ৩৬
৮ম ৩৫ ৮৪ ১১৯ ১১৪
৯ম ২২ ২৪ ৪৬ ৪২
১০ম ২৫ ৩৭ ৬২ ৫৫
মোট বালক মোট বালিকা সর্বমোট শিক্ষার্থী
১২০ ২০৮ ৩২৮
ভীমপুর উচ্চ বিদ্যালয়

গ্রামঃ ভীমপুর, ডাকঘরঃ ভীমপুর বাজার, ইউনিয়নঃ ঘোষপুর, উপজেলাঃ বোয়ালমারী, জেলাঃ ফরিদপুর।

EIIN: 108679

মোবাইলঃ 01716014364/ 01309108679

ইমেইলঃ bhimpurhs108679@gmail.com

শিক্ষাবর্ষ-২০২৪

শ্রেণি বালক বালিকা মোট
৬ষ্ঠ ১৪ ৩৫ ৪৯
৭ম ২৩ ১৬ ৩৯
৮ম ১৯ ৬৩ ৮২
৯ম ১৬
১০ম ১৫ ১৯
মোট বালক মোট বালিকা সর্বমোট শিক্ষার্থী
৬৯ ১৩৬ ২০৫
ছবি নাম মোবাইল নং পদবী শিক্ষাগত যোগ্যতা
সালাহউদ্দিন আহমেদ 01716014364 প্রধান শিক্ষক বিএ, বিএড, এমএসএস, এমএড
মোঃ সোহেল এমরান 01748230933 সহকারী প্রধান শিক্ষক এমএ, বিএড
এফ. এম. এ. মুছা 01715440339 সিনিয়র শিক্ষক কামিল, বিএড
আইয়ুব আলী মৃধা 01714816075 সিনিয়র শিক্ষক বিএ, বিএড
মোঃ সাহেব আলী 01734290812 সিনিয়র শিক্ষক এমএসসি, বিএড
কৃষ্ণ লাল দত্ত 01726429015 সিনিয়র শিক্ষক বিএসএস, বিএড, কাব্যতীর্থ
ইতিকা রানী কুন্ডু 01312422567 সহকারী শিক্ষক এমএসসি, বিএড
মোঃ মোস্তাকিম আহম্মেদ 01782208585 সহকারী শিক্ষক এমএসএস, বিএড
এস.এম সাগর 01786385260 সহকারী শিক্ষক এমবিএস, বিএড
আতিকুর রহমান 01725026489 সহকারী শিক্ষক এমএসএস
মঞ্জুরী মিত্র 01778769562 সহকারী শিক্ষক এমএসএস, বিএড, লাইব্রেরী সায়েন্স
মোঃ শফিকুল ইসলাম 01718959990 সহকারী শিক্ষক এমকম, বিএড
মোছাঃ পুনম আকতার 01723158229 সহকারী শিক্ষক এমএসসি, বিএড
মোঃ নাজির আহম্মেদ 01725429474 সহকারী শিক্ষক বিএ (অনার্স-ইংরেজি), এমএ
ছবি নাম পদবী
মোঃ বাচ্চু মিয়া অফিস সহকারী কাম হিসাব সহকারী
মোঃ আসাদুজ্জামান পরিচ্ছন্নতা কর্মী
মোঃ মশিউর রহমান নিরাপত্তা কর্মী
মাসুদ মোল্যা অফিস সহায়ক
মোঃ শরিফুল ইসলাম নৈশ প্রহরী
রোকসানা আয়া

১. প্রতিষ্ঠানে নিয়মিত ক্লাস আরম্ভ হওয়ার ৩০ মিনিট পূর্বে প্রতিষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে হবে। 

২. প্রতিষ্ঠানের নির্ধারিত পোশাক পরে প্রতিষ্ঠানে আসতে হবে। এর ব্যতিক্রম কোন ভাবেই করা যাবে না। 

৩. শিক্ষার্থীদের শ্রেণি কার্যক্রম লিখার জন্যে ডায়েরি সংগ্রহ করতে হবে এবং প্রতিদিনের শ্রেণি কার্যক্রম ডায়েরিতে লিপিবদ্ধ করতে হবে। 

৪. শিক্ষার্থীদের প্রতিদিনের সমাবেশে অবশ্যই অংশগ্রহণ করতে হবে এবং সমাবেশের শৃঙ্খলা বজায় রাখতে হবে। 

৫. শিক্ষার্থীদের সর্বদা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। 

৬. প্রত্যেক পিরিয়ডে শ্রেণি শিক্ষক/বিষয় শিক্ষক, কক্ষ ত্যাগ করলে শিক্ষার্থীরা আসন ছেড়ে বাইরে যাবে না এবং গোলযোগ করবে না। 

৭. প্রত্যেকের সাথে সদ্ভাব বজায় রেখে চলবে। বড়দের সম্মান করবে এবং ছোটদের স্নেহ করবে। সকলকে ভালো কাজে উৎসাহিত করবে এবং খারাপ কাজে বাধা দিবে। কখনও বড়দের  সাথে বেয়াদবি এবং ছোটদের সাথে কটুক্তি করবে না। 

৮. শিক্ষার্থীবৃন্দ প্রতিদিনের পাঠ শিখে প্রতিষ্ঠানে আসবে। কোনক্রমেই বাড়ির কাজ প্রতিষ্ঠানে করতে পারবে না। সময়ের কাজ সময়ে করতে হবে এবং প্রত্যেক পিরিয়ডের পড়া ঠিকমত সম্পন্ন করার জন্যে খাতা, কলম ও বই নিয়ে প্রতিষ্ঠানে আসবে। 

৯. শিক্ষার্থীবৃন্দ প্রতিষ্ঠানের অঙ্গণ এবং নিজেদের শ্রেণি কক্ষ নিজেরাই পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখবে। 

১০. পরীক্ষার সময় কলম, পেন্সিল অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী সঙ্গে আনবে। কোনক্রমেই পরীক্ষার কক্ষে অন্যের  নিকট কিছু চাওয়া যাবে না। সঙ্গে স্কুল বা কলেজ ব্যাগ আনা যাবে না। 

১১. শিক্ষার্থীবৃন্দ পরীক্ষার খাতা হাতে পাওয়ার ০২ দিনের মধ্যে অভিভাবকদের দেখিয়ে তাদের স্বাক্ষর নিয়ে বিষয় শিক্ষকের নিকট জমা দিবে। অর্ধবার্ষিক/প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষার পাঠোন্নতি বিবরণী হাতে পাওয়ার ০৭ দিনের মধ্যে অভিভাবকদের স্বাক্ষর নিয়ে শ্রেণি শিক্ষকের নিকট জমা দিবে।

১২. সকল শিক্ষার্থীকে নিয়মিত প্রতিষ্ঠানে আসতে হবে। অসুস্থতার কারণে ০৩ (তিন) দিনের বেশি অনুপস্থিত থাকলে মেডিক্যাল সার্টিফিকেট এবং অভিভাবকের সুপারিশসহ দরখাস্ত করতে হবে। 

১৩. যদি কেউ বিনা অনুমতিতে অনুপস্থিত থাকে তা হলে ঐ দিনের জরিমানা ২০ টাকা শ্রেণিশিক্ষকের নিকট জমা দিতে হবে। পর পর ০৫ দিন অনুপস্থিত থাকলে হাজিরা খাতা থেকে নাম কাটা যাবে এবং পুনরায় ভর্তি ফি দিয়ে হাজিরা খাতায় নাম উঠাতে হবে।

১৪. শিক্ষার্থীদের প্রতিষ্ঠানে আসার পর ছুটি নেওয়া যাবে না। জরুরী কোন কারণে ছুটির প্রয়োজন হলে অভিভাবকদের নিজ হাতে লেখা দরখাস্ত আনতে হবে। প্রতিষ্ঠানে এসে অসুস্থ হলে অভিভাবকে এসে নিয়ে যেতে হবে। 

১৫. প্রতিটি বিষয়ে/পত্রে নির্দিষ্ট সময়ে ধারাবাহিক মূল্যায়ন অনুষ্ঠিত হবে। প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে ধারবাহিক মূল্যায়নে  অবশ্যই অংশগ্রহণ করতে হবে। 

১৬. স্টিলের স্কেল ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। তাই স্কুল ক্যাম্পাসে স্টিলের স্কেল আনা যাবে না। 

১৭. কোন ক্রমেই মোবাইল ফোন নিয়ে প্রতিষ্ঠানে আসা যাবে না। যদি ধরা পড়ে তাহলে মোবাইল ফোন জব্দ করা হবে এবং ফেরত দেয়া হবে না। 

১৮.কোনো শিক্ষার্থী যদি প্রতিষ্ঠানের ভিতরে বা বাইরে মারামারি করে তাহলে প্রথমে সতর্কীকরণ করা হবে। তারপরও যদি পুনরায় মারামারি করে তাহলে তাকে টিসি দিয়ে বের করে দেয়া হবে। 

১৯. ছেলেদের চুল আর্মিকাট হতে হবে। এ ব্যাপারে কোনো ধরণের অজুহাত চলবে না। যদি চুল বড় থাকে তাহলে তাকে ক্লাস করার অনুমতি দেয়া হবে না।

২০. যারা ক্লাসে অতিরিক্ত কথা বলে বা ক্লাসের পাঠদান কার্যক্রমে বিঘ্ন সৃষ্টি করে, শ্রেণি শিক্ষক তাদের তালিকা তৈরি করে শৃঙ্খলা কমিটির আহবায়কের নিকট জমা দিবে। শৃঙ্খলা কমিটি তাদের বিরুদ্ধে যে কোনো ধরণের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবে এবং তারা তা মেনে নিতে বাধ্য থাকবে।

২১. কোনো শিক্ষার্থী যদি ড্রেস পরিহিত অবস্থায় প্রতিষ্ঠানের আশেপাশে ঘুরাফেরা করে এবং কোনো শিক্ষকের নজরে আসে তা হলে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। 

২২. মেয়েদের ক্ষেত্রে হাতে মেহেদি, নেলপালিশ, লিপিষ্টিক পরা যাবে না। প্রতিষ্ঠানের নির্ধারিত স্কুল ড্রেস পরে আসতে হবে। ছেলেদের ক্ষেত্রে হাতে ঘড়ি ছাড়া অন্য কোনো কিছু ব্যবহার করা যাবে না। শিক্ষার্থীদের নখ বড় রাখা যাবে না। 

২৩. প্রতি মাসের ১০ তারিখের মধ্যে শিক্ষার্থীকে ঐ মাসের বেতন পরিশোধ করতে হবে। 

২৪. উল্লেখিত আদেশ, নির্দেশ ও উপদেশগুলো যথাযথভাবে মেনে চলতে হবে।

ইউনিফর্ম

নির্ধারিত ইউনিফর্ম ছাড়া কোন ছাত্র-ছাত্রী স্কুলে প্রবেশ করতে পারবে না। স্কুল ইউনিফর্ম (জামা, টাই, পরিচয়পত্র, জুতা- মোজা) ছাড়া কোন ছাত্র-ছাত্রীকে ক্লাসে প্রবেশ করার অনুমতি দেওয়া হবে না।

স্কুলের ইউনিফর্মের বর্ণনা

ছেলেদের ইউনিফর্ম: সাদা শার্ট, নেভি ব্লু কালারের প্যান্ট, ¯স্কুল মনোগ্রাম সহ নেভি ব্লু কালারের টাই, সাদা কেডস, সাদা মোজা, পরিচয় পত্র।শীতকালের জন্য নেভি ব্লু কালারের সোয়েটার স্কুল মনোগ্রাম সহ পরতে পারবে।

মেয়েদের ইউনিফর্ম: স্কুল মনোগ্রাম সহ ফিরোজা কালারের কামিজ গোল গলা ও থ্রি কোয়ার্টার হাতা হতে হবে এবং সাদা ক্রস ওড়না ও কোমড়ে সাদা বেল্ট এবং সাদা সালোয়ার এছাড়া সাদা জর্জেটের ওড়না ব্যবহার করতে পারবে।এবং সাদা মোজাসহ সাদা কেডস ও পরিচয় পত্র গলায় ঝুলানো থাকবে। শীতকালের জন্য ফিরোজা কালারের সোয়েটার স্কুল মনোগ্রাম সহ পরতে পারবে।

শিক্ষার্থীদের আচরণ ও বিশেষ নির্দেশাবলী:

০১। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন স্কুল ইউনিফর্ম পরে স্কুলে আসতে হবে।
০২। স্কুল শুরু হওয়ার কমপক্ষে ৩০ মিনিট পূ্র্বে স্কুলে আসতে হবে। যথারীতি সমাবেশে যোগদান এবং সমাবেশ শেষে সারিবদ্ধভাবে শ্রেণিকক্ষে প্রবেশ করতে হবে।
০৩। জাতীয় সংগীত, শপথ বাক্য ও সূরা ফাতিহা শুদ্ধ উচ্চারণে মুখস্ত করতে হবে।
০৪। স্কুল আরম্ভ হওয়ার পূর্বে এবং স্কুল ছুটি হওয়ার পরে স্কুল প্রাঙ্গণের কোথাও শিক্ষার্থীরা খেলাধূলা করতে পারবে না।
০৫। মাথার চুল অবশ্যই (ছাত্রদের) ছোট রাখবে, হাতে নখ বড় রাখা যাবে না।
০৬। জরুরী প্রয়োজন ছাড়া দুই পিরিয়ডের মধ্যবর্তী সময়ে কোন শিক্ষার্থী শ্রেণিকক্ষের বাহিরে যেতে পারবে না।
০৭। টিফিন পিরিয়ডের পর সতর্কীকরণ ঘন্টা বাজার সাথে সাথে শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ শ্রেণিকক্ষে প্রবেশ করবে।
০৮। স্কুলের কোন সম্পদ নষ্ট করলে তাৎক্ষণিকভাবে তা মেরামত ও সংস্কারের ব্যবস্থা করবে।
০৯। স্কুলের দেয়ালে, দরজায়, জানালায় বা ডেস্কে কোন কিছু লেখা যাবে না এবং স্কুল প্রাঙ্গণ বা শ্রেণিকক্ষ কোনভাবে অপরিচ্ছন্ন করতে পারবে না।
১০। বহিরাগত কোন বন্ধু বান্ধব নিয়ে কোন ছাত্র/ছাত্রী স্কুলে প্রবেশ করতে পারবে না।
১১। স্কুলের কোন শিক্ষার্থী পাঠদানের সাথে সংশ্লিষ্ট সরঞ্জামাদী ব্যতিত অন্য কোন সরঞ্জাম যেমন-মোবাইল, খেলার সরঞ্জাম, এমপি৩, এমপি৪ ইত্যাদি স্কুলে আনা যাবে না।
১২। বিনা অনুমতিতে কোন শিক্ষার্থী স্কুল ত্যাগ করতে পারবে না।
১৩। একাধারে তিনদিনের বেশী অনুপস্থিত থাকতে হলে পূর্বেই ছুটি নিতে হবে। সকল ছুটির আবেদনপত্রে অবশ্যই অভিভাবকের স্বাক্ষর থাকতে হবে।
১৪। নিয়মিত পড়া শিখে আসবে এবং বাড়ির কাজ করে আনতে হবে।
১৫। ছুটির ঘন্টা বাজলে শৃংখলার সাথে শ্রেণিকক্ষ ত্যাগ করবে।
১৬। কোন অবস্থাতেই বিদ্যালয়ের বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম যেমন-মেইন সুইচ, সুইচ, সকেট, কাট আউট, ফ্যান, লাইট, তার ইত্যাদি স্পর্শ করা যাবে না।

 

সম্মানিত অভিভাবকবৃন্দের প্রতি:

০১। প্রকৃত অভিভাবক “দৈনিক পাঠের বিবরণী” বইয়ে নিজের পরিচিতি ও নমুনা স্বাক্ষর দেবেন। পিতা-মাতা জীবিত/উপস্থিত থাকা সত্ত্বেও দেখা যায় গৃহ শিক্ষক, চাচা, মামা, বড় ভাই-এদেরকে অভিভাবক হিসেবে দায়িত্ব দেয়া হয়। পিতা-মাতাই ছাত্রের প্রকৃত অভিভাবক/অভিভাবিকা।
০২। প্রতিদিন আপনার সন্তান বিদ্যালয় থেকে বাসায় ফেরার পর সেদিন শ্রেণিতে শিক্ষক কোন পিরিয়ডে কি বিষয় পড়িয়েছেন তা দেখে ছেলের উপস্থিত ও পাঠসমূহ সম্বন্ধে নিশ্চিত হউন এবং ঐ দিনের কার্যক্রম বিবরণী পৃষ্ঠার নিচে আপনার জন্য সংরক্ষিত স্থানে মন্তব্যসহ স্বাক্ষর করুন।
০৩। আপনার সন্তান ঠিক সময়ে স্কুল ড্রেস পরে স্কুলে আসে কিনা এবং ছুটির পরে বাসায় ঠিক সময়ে ফেরে কিনা এবং বাসায় কতক্ষণ নিয়মিত লেখাপড়া করে তা লক্ষ্য রাখুন।
০৪। বিদ্যালয়ের সকল পরীক্ষাগুলোতে আপনার সন্তান নিয়মিত উপস্থিত থাকছে কিনা সে দিকে খেয়াল রাখুন এবং ফলাফল জানতে চেষ্টা ও স্বাক্ষর করুন। মোট কার্যদিনের ৯৫% উপস্থিতির যৌক্তিক কারণ দর্শনো ছাড়া কোন ছাত্রকে পরীক্ষা দেওয়ার অনুমতি দেয়া যাবে না।
০৫। ৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণি পর্যন্ত ৮০% লিখিত পরীক্ষা এবং ২০% এস.বি.এ। পরীক্ষার উভয় অংশে পৃথক পৃথকভাবে পাশ করতে হবে।
০৬। “দৈনিক পাঠের বিবরণ” বই এর “ছাত্রদের আচরণ বিধি” অভিভাবক অবশ্যই পাঠ করবেন এবং সে অনুসারে তাকে চলতে নির্দেশ ও সাহায্য করবেন।
০৭। ছাত্রের লেখাপড়া ও চারিত্রিক উন্নতি সম্পর্কে জানার জন্য প্রকৃত অভিভাবক অবশ্যই মাঝে মাঝে প্রধান শিক্ষকের সাথে যোগাযোগ করবেন।
০৮। ছাত্র সম্পর্কে যে কোন বিষয়ে আলোচনার জন্য পত্র পাওয়ার পর নির্ধারিত দিনে ও সময়ে অভিভাবক শ্রেণি শিক্ষক এবং প্রধান শিক্ষকের সাথে যোগাযোগ করবেন।
০৯। আপনার সন্তান স্কুলে অনুপস্থিতির তারিখ ও কারণ উল্লেখ করে আপনাকেই দরখাস্ত করতে হবে। মনে রাখবেন পর পর তিন দিন বিনা অনুমতিতে অনুপস্থিত থাকলে দরখাস্তসহ নিজে উপস্থিত হতে হবে।
১০। কোন ছাত্র অসুস্থতার কারণে স্কুলে আসতে না পারলে অতি সত্ত্বর অভিভাবক নিজে আবেদন পত্র ডাক্তারী সার্টিফিকেটসহ শ্রেণি শিক্ষকের কাছে জমা দিবেন।
১১। কোন ছাত্র পরীক্ষায় ফেল করলে অন্য শ্রেণিতে তার ‘প্রমোশনের’ ব্যাপারে কোন প্রকার তদবির করা চলবে না।
১২। যে সব অভিভাবক নিজে সন্তানদের স্কুল আনা-নেওয়া করেন, তারা তাদের সন্তানদের ঠিক সময়ে স্কুলের গেইটে পৌঁছে দেবেন এবং ছুটির পরে ঠিক সময়ে নিয়ে যাবেন, বিদ্যালয় আঙিনায় অবস্থান করবেন না। এতে পরিবেশের ভারসাম্য ও ছাত্রের মনোযোগ নষ্ট হয়।
১৩। আপনার সন্তানের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ও স্বাস্থ্যের দিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখুন, খারাপ পরিবেশ ও অসদ-সঙ্গ থেকে দূরে রাখার চেষ্টা করুন।
১৪। মনে রাখতে হবে অভিভাবক ও শিক্ষক/শিক্ষিকার সম্মিলিত প্রয়াসের ফলে শিক্ষার্থীর পাঠোন্নতি ও সুন্দর চরিত্র গঠন সম্ভব।
১৫। শিক্ষক শিক্ষার্থীর মানস-পিতা এ কথা স্মরণ রেখে স্বীয় সন্তানের পাঠোন্নতি ও চরিত্র গঠনের ব্যপারে শিক্ষকদের স্বতঃস্ফূর্ত সহযোগিতা প্রদান অব্যাহত রাখবেন-এটাই একান্ত কাম্য।
১৬। সরকারী বিধিমালা অনুযায়ী স্কুল পরিচালিত হয়। এতে আপনাদের সহযোগিতা একান্তভাবে কাম্য।
১৭। পরীক্ষার পর নির্ধারিত অভিভাবক দিবসে শ্রেণিকক্ষে আপনার সন্তানের উত্তরপত্র দেখতে পারবেন এবং প্রয়োজনে শিক্ষকগণের সাথে মতবিনিময় করতে পারবেন। শৃঙ্খলা ও রেকর্ড যথাযথ সংরক্ষণের স্বার্থে উত্তরপত্র বাড়ীতে দেওয়া হবে না। কেননা ইতিপূর্বে দেখা গেছে অনেক শিক্ষার্থী যথাসময়ে উত্তরপত্র জমা দেয় না। ফলে উত্তরপত্র সংরক্ষণে মারাত্মকভাবে বিঘ্ন ঘটে।

 

ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষার জরুরী নির্দেশনাবলী:
০১। স্ব স্ব ধর্মের বিধি বিধান মেনে চলতে হবে এবং পারস্পরিক সকল ধর্মের প্রদি শ্রদ্ধাশীল থাকবে।
০২। জাতীয় সংগীতের ভাবার্থ উপলদ্ধি করে নিজের জীবনে প্রতিষ্ঠা করবে।
০৩। জাতীয় পতাকার প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করবে।
০৪। মাতৃভাষা, মাতৃভূমি ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় নিজেকে উদ্ধুদ্ধ করতে হবে।
০৫। দেশীয় ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে লালন করবে।
০৬। পিতা,মাতা, শিক্ষক ও গুরুজনদের আদেশ উপদেশ মেনে চলবে।
০৭। দেশপ্রেমে উদ্ধুদ্ধ হয়ে আদর্শ সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে গড়ে তুলতে সচেষ্ট হবে।
০৮। সৎচিন্তা করবে, সৎপথে চলবে, সত্য কথা বলবে, অন্যায়কে ঘৃণা ও প্রতিহত করতে চেষ্টা করবে।
০৯। অধ্যবসায়ী ও পরিশ্রমী হবে, হতাশ হবে না, জীবনে সফলতার জন্য সৃষ্টিকর্তার প্রতি ভরসা, সাহায্য প্রার্থনা ও সাধনা করবে।
১০। সহপাঠিদের প্রতি সহনশীল থাকবে।